প্রবীর বিকাশ সরকার
জন্ম ১৯৫৯।
সাহিত্যচর্চার সূচনাকাল ১৯৭৬।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের এম.এ. ডিগ্রির ছাত্র থাকাকালীন জাপান গমন (১৯৮৪।)
১৯৯১ সালে জাপানে প্রথম বাংলা ম্যাগাজিন মাসিক মানচিত্র প্রকাশ ও সম্পাদনার পাশাপাশি সম্পাদনা করেন অনিয়মিত ট্যাবলয়েড আড্ডা টোকিও। ২০০৩ সালে প্রকাশ করেন পরীক্ষামূলক ত্রৈমাসিক মিনি কাগজ অন্যচিত্র। ১৯৯৪ সালে গঠিত মুক্তচিন্তা ও সৃজনশীল পাঠচক্র ‘আড্ডা টোকিও’র প্রতিষ্ঠাতা পরিকল্পক। ১৯৯৮ সালে গঠিত ‘সাংবাদিক-লেখক ফোরাম জাপান’ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে য়োকোহামাস্থ ‘জাপান-বাংলা অ্যাসোসিয়েশন’ এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। এছাড়া কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত ‘ভারত-জাপান সংস্কৃতি কেন্দ্র’ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।
২০০৪-৫ সালে ছিলেন জাপানের প্রাচীন তাকুশোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি গবেষক। লিখছেন ‘ইতিহাস আছে ইতিহাসে নেই’, জাপানে রবীন্দ্রচিহ্নের সন্ধানে গবেষণামূলক ইতিহাসগ্রন্থ। প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ: উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে (রাজনৈতিক ছড়া), মানচিত্র পাবলিশার্স, জাপান, ১৯৯৫। অবাক কান্ড (শিশুতোষ ছড়া), বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, ঢাকা, ২০০২। তালা (উপন্যাস), স্বরব্যঞ্জন, ঢাকা, ২০০৫। জানা অজানা জাপান (প্রবন্ধ, ১ম খন্ড), মানচিত্র পাবলিশার্স বাংলাদেশ, ২০০৮। জানা আনজানা জাপান (হিন্দি), দেশ প্রকাশন, দিল্লী, ভারত, ২০০৮। জানা অজানা জাপান (প্রবন্ধ, ২য় খন্ড), মানচিত্র পাবলিশার্স বাংলাদেশ, ২০০৯। জাপানের নদী নারী ফুল (প্রবন্ধ), দশদিক, বাংলাদেশ, ২০০৯। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জাপান: শতবর্ষের সম্পর্ক (প্রবন্ধ), বিবেকবার্তা, জাপান, ২০১১। Rabindranath Tagore: India-Japan Cooperation Perspectives (Collection of Essays), India Center Foundation Japan, 2011. জাপানে গণিকা সংস্কৃতি, চৈতন্য, ২০১৫। বঙ্গবন্ধু এবং জাপান সম্পর্ক ।
Sort By
-
অপরাজিত – প্রবীর বিকাশ সরকার
৳ 180.00 Buy product -
কলকাতার স্মৃতিকথা – প্রবীর বিকাশ সরকার
৳ 490.00 Buy productকলকাতার স্মৃতিকথা – প্রবীর বিকাশ সরকার
শৈশব এবং কৈশোরেই “কলিকাতা” বা “ক্যালকাটা” অথবা “কলকাতা” নামগুলোর সঙ্গে পরিচয়। কিন্তু কোনোদিন সেখানে যাওয়া হবে এমনটি কল্পনাও করিনি। দেশে থাকতে কলিকাতা, কলকাতা সম্পর্কে নানা গল্প শুনেছি, যেমন কলকাতা মহানগর বটে কিন্তু নোংরা, মশামাছি দিনরাত ভন ভন করছে, চরম দারিদ্র্য, রাস্তাঘাটে মানুষ মরে থাকলেও কেউ ফিরে তাকায় না ইত্যাদি। বলা বাহুল্য, বেশকিছু চলচ্চিত্রেও এইসব চালচিত্র দেখার সুযোগ হয়েছে। গল্প, উপন্যাস, আকাশবাণীর নাটক তো আছেই। যেকারণে আমার কলকাতা সম্পর্কে একটা অনীহা ছিল, আদৌ তেমন কোনো আগ্রহ ছিল না। কিন্তু কলকাতা যে ভারত উপমহাদেশের প্রথম আধুনিক নগর এবং বহুবছর ব্রিটিশ-ভারতের রাজধানী হিসেবে দেশে-বিদেশের ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল স্থান করে নিয়েছে এবং নগরটি বাঙালি জাতির সংস্কৃতির রাজধানীও বটে এই বিষয়ে আমি সচেতন ছিলাম।
৳ 490.00 -
জাপানে রবীন্দ্রনাথ – প্রবীর বিকাশ সরকার
৳ 310.00 Buy product -
বঙ্গবন্ধু এবং জাপান সম্পর্ক – প্রবীর বিকাশ সরকার
৳ 800.00 Buy productবঙ্গবন্ধু এবং জাপান সম্পর্ক – প্রবীর বিকাশ সরকার
জাপান -বাংলা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শতাধিক বছরের পুরনো । ১৯০২ সালে জাপানি মনীষী ওকাকুরা তেনশিন বৃটিশ-ভারতের রাজধানী কলিকাতায় যান এবং স্বামী বিবেকানন্দ,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,ভগিনী নিবেদিতা,অরবিন্দ ঘোষ প্রমুখের সঙ্গে বন্ধুত্বপুর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন । সেই থেকে শুরু জাপানি ও বাঙালি জাতির মধ্যে প্রত্যক্ষ শিক্ষা,সাংস্কৃতিক,ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক ভাববিনিময়। জন্ম হয় বহু ঘটনার। ১৯১২ সালে ঢাকার মেয়ে হরিপ্রভা মল্লিক তাঁর জাপানি স্বামী তাকেদা উয়েমোনসহ জাপানে আসেন ।১৯০৮ সালে জাপানি বৌদ্ধভিক্ষু কিমুরা রিউকাল চট্টগ্রামে যান পালি ভাষা শেখার জন্য । ১৯১৫ সালে বিপ্লবী রাসবিহারী বসু,১৯১৬ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,১৯৪৩ সালে সুভাষচন্দ্র বসু,১৯৪৬ সালে টোকিও মিলিটারি ট্রাইব্যুনালে আসন গ্রহন করেন বিচারপতি রাধাবিনোদ পাল এবং ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রীয় সফরে আসেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধপূর্বে ও পরে অনেক ওকাকুরা-রবীন্দ্রভক্ত বিশিষ্ঠ জাপানি বাংলা অঞ্ছলে যান । বস্তুত,পূর্বজদের ধারাবাহিকতা ধরেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জাপানি রাজনীতিবিদ ও বুদ্ধিজীবিদের গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নে জাপান বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে বঙ্গবন্ধুর আহবানে। কিন্তু সেই সম্পর্কের ইতিহাস বাঙালিদের কাছে প্রায় অজানাই রয়ে গেছে । সেই অজানা ইতিহাসেরই সংক্ষিপ্ত রূপ এই গ্রন্থ ।
৳ 800.00