সৈয়দ আশরাফউদ্দিন আহমেদ

পুরো নাম সৈয়দ আশরাফউদ্দিন আহমেদ। জন্ম ১৯৫১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। মূলত বিজ্ঞানী হলেও শেষ বয়সে, ২০১৩ থেকে বাংলায় লেখালিখির জগতে প্রবেশ করেন। সমাজ-সচেতন এই লেখকের বিশেষত্ব হচ্ছে সৃজনশীলতা ও হাস্যরসের মাধ্যমে জীবনকে তুলে ধরা। বিজ্ঞানভিত্তিক গল্প, প্রবন্ধ, মুক্তিযুদ্ধ, উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে ১১টি বই। তাঁর সহজ ও সাবলীল এবং লেখার বিশেষ স্টাইলটি সুধীজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে, এবং সব কটি বই-ই পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। জাপানে পিএইচডি ডিগ্রিপ্রাপ্ত হয়েও যুক্তরাষ্ট্র ফেডারেল সরকারের একটি গবেষণাগারের ঊর্ধ্বতন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করে ২০২১ সালে অবসরে যান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েক ফরেস্ট ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষক।

Sort By

  • আলো ছায়ার খেলা – আশরাফ আহমেদ

    ৳ 350.00
    Buy product

    আলো ছায়ার খেলা – আশরাফ আহমেদ

    কৈশোর ও যৌবনকালের রোমান্টিক সম্পর্কের মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নিয়ে রচিত একটি উপন্যাস। সাদা এবং কালো, অথবা ভালো এবং মন্দ, অথবা আলো এবং আঁধারের বাইরেও একটি জগৎ আছে। এর বিস্তৃতি মোটা দাগের সাদা ও কালোর চেয়েও অনেক বেশি, যার হদিস আমরা খুব কমই পাই। তেমনি মোহ বা ইনফাচুয়েশন থেকে ভালোলাগা এবং প্রেম-ভালোবাসার পার্থক্য করাও কঠিন। ফলে সৃষ্টি হতে পারে দুঃখ, ঘৃণা ও প্রতিহিংসার মতো পরিস্থিতি। বইটিতে এসবই বর্ণিত হয়েছে কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে একটিমাত্র গল্পের কাঠামোয়। কাজেই ভালো-মন্দের তাত্ত্বিক বিচার ছাড়াই শুধু উপন্যাসের স্বাদ পাওয়া যাবে বইটিতে।

    ৳ 350.00
  • একাত্তরের হজমিওয়ালা – আশরাফ আহমেদ

    ৳ 150.00
    Buy product

    একাত্তরের হজমিওয়ালা – আশরাফ আহমেদ

    অনাথ বালিকা ফুলবানু বৃদ্ধ হজমি ওয়ালার খোঁজে জয়বাংলা আচার ঘরে ঢুকে পড়ে। উঁচু তাক থেকে একটি বয়াম ধরার সময় ওর হাতটি ফসকে গেলে ভেতরের পুরনো দরজাটি খুলে যায়। বন্দুকের ক্যাট ক্যাট শব্দের সাথে বারুদের গন্ধের ঝাপটা এসে নাকে লাগে। ফুলবানু আবিষ্কার করে এটি একটি যাদুকরী দরজা। এর ভেতর দিয়ে সে অনায়াসে ১৯৭১ সনে যাতায়ত করতে পারে।

    ৳ 150.00
  • জলপরি ও প্রাণপ্রভা – আশরাফ আহমেদ

    ৳ 300.00
    Buy product

    জলপরি ও প্রাণপ্রভা – আশরাফ আহমেদ

    অনাথ বালিকা ফুলবানু বৃদ্ধ হজমি ওয়ালার আমাদের সমাজ ব্যবস্থার আলোকে আধুনিক বৈজ্ঞানিক তথ্যের তুলনা করে ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে লেখা কয়েকটি রস-রচনা। এর কোনোটি গল্পের আকারে বলা প্রবন্ধ, কোনোটি প্রবন্ধের আকারে বলা গল্প, আবার কোনোটি গল্পের কাঠামোয় লেখা বৈজ্ঞানিক তথ্য। অথচ প্রতিটিতেই রসের আড়ালে লুকিয়ে থাকা গভীর চিন্তার খোরাকও প্রচ্ছন্ন। তাই পড়া শেষ হয়ে গেলেও পাঠকের মনে তার রেশ রয়ে যায়। যে-লেখাগুলো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো পাঠকরা সাদরে গ্রহণ করেছেন ও উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। পাঠক-সমালোচকরা এক কথায় লেখাগুলোকে ‘বৈজ্ঞানিক গলপ্রবন্ধ’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। প্রচলিত সংজ্ঞায় বইটিকে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি বলা যেতে পারে।

    খোঁজে জয়বাংলা আচার ঘরে ঢুকে পড়ে। উঁচু তাক থেকে একটি বয়াম ধরার সময় ওর হাতটি ফসকে গেলে ভেতরের পুরনো দরজাটি খুলে যায়। বন্দুকের ক্যাট ক্যাট শব্দের সাথে বারুদের গন্ধের ঝাপটা এসে নাকে লাগে। ফুলবানু আবিষ্কার করে এটি একটি যাদুকরী দরজা। এর ভেতর দিয়ে সে অনায়াসে ১৯৭১ সনে যাতায়ত করতে পারে।

    ৳ 300.00